দুর্গাপুরের ১৯ একর জমিতে গড়ে উঠবে ইকোপার্ক! শুরু হয়েছে প্রাথমিক কাজ !

Rangamati Express
0


নিজস্ব প্রতিনিধি, দুর্গাপুর : দুর্গাপুর শহরের প্রাণকেন্দ্র সিটি সেন্টার। সিটি সেন্টার ঢোকার আগেই জাতীয় সড়ক সংলগ্ন এলাকায় ফাঁকা পড়ে রয়েছে প্রায় ১৯ একর জমি। জায়গাটিতে সৌন্দর্যায়নের উদ্যোগ নিয়েছে আসানসোল দুর্গাপুর উন্নয়ন পর্ষদ। ওই জায়গায় একটি জগার্স পার্ক বা ইকো পার্ক তৈরির পরিকল্পনা করেছে আসানসোল-দুর্গাপুর উন্নয়ন পর্ষদ।

 তা আমাদের প্রতিনিধি কে জানান ফুল্লঝোড় ২৬ ওয়ার্ড এর তৃণমূল কংগ্রেস দলের সদস্যরা ।

 ইতিমধ্যেই সেখানে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। তাছাড়াও প্রাথমিকভাবে পুরো এলাকাটিকে ঘিরে ফেলার কাজ শুরু হয়েছে।

উল্লেখ্য, দুর্গাপুর সিটি সেন্টার সংলগ্ন ১৯ একর ফাঁকা জমিটিকে সাজিয়ে তোলার জন্য বাম আমলে পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছিল। পরবর্তী ক্ষেত্রে সেই পরিকল্পনার বাস্তবায়ন হয়নি। অন্যদিকে সিটি সেন্টারের ওই এলাকায় গড়ে ওঠে জনবসতি। তৈরি হয় একটি বস্তি। ফলে পরবর্তী ক্ষেত্রে জমিটি বস্তিবাসীর গৃহপালিত গবাদিপশুর বিচরণক্ষেত্র হয়ে ওঠে। জায়গাটি সৌন্দর্য পাওয়ার বদলে হারাতে শুরু করে। জায়গাটিতে আবর্জনা ভর্তি হতে থাকে। কিন্তু শহরের মূল অংশে ঢোকার প্রধান করিডরের সামনে এমন অপরিষ্কার জায়গা দেখে অভিযোগ তুলেছেন অনেকেই। অনেককেই জায়গাটিকে সাজিয়ে তোলার দাবি তুলেছেন। তারপরে জায়গাটিকে সাজিয়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে আসানসোল দুর্গাপুর উন্নয়ন পর্ষদ।

 দুর্গাপুর শহরের প্রাণকেন্দ্র সিটি সেন্টার। সিটি সেন্টার ঢোকার আগেই জাতীয় সড়ক সংলগ্ন এলাকায় ফাঁকা পড়ে রয়েছে প্রায় ১৯ একর জমি। জায়গাটিতে সৌন্দর্যায়নের উদ্যোগ নিয়েছে আসানসোল দুর্গাপুর উন্নয়ন পর্ষদ। ওই জায়গায় একটি জগার্স পার্ক বা ইকো পার্ক তৈরির পরিকল্পনা করেছে আসানসোল-দুর্গাপুর উন্নয়ন পর্ষদ। ইতিমধ্যেই সেখানে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে। তাছাড়াও প্রাথমিকভাবে পুরো এলাকাটিকে ঘিরে ফেলার কাজ শুরু হয়েছে।

উল্লেখ্য, দুর্গাপুর সিটি সেন্টার সংলগ্ন ১৯ একর ফাঁকা জমিটিকে সাজিয়ে তোলার জন্য বাম আমলে পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছিল। পরবর্তী ক্ষেত্রে সেই পরিকল্পনার বাস্তবায়ন হয়নি। অন্যদিকে সিটি সেন্টারের ওই এলাকায় গড়ে ওঠে জনবসতি। তৈরি হয় একটি বস্তি। ফলে পরবর্তী ক্ষেত্রে জমিটি বস্তিবাসীর গৃহপালিত গবাদিপশুর বিচরণক্ষেত্র হয়ে ওঠে। জায়গাটি সৌন্দর্য পাওয়ার বদলে হারাতে শুরু করে। জায়গাটিতে আবর্জনা ভর্তি হতে থাকে। কিন্তু শহরের মূল অংশে ঢোকার প্রধান করিডরের সামনে এমন অপরিষ্কার জায়গা দেখে অভিযোগ তুলেছেন অনেকেই। অনেককেই জায়গাটিকে সাজিয়ে তোলার দাবি তুলেছেন। তারপরে জায়গাটিকে সাজিয়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে আসানসোল দুর্গাপুর উন্নয়ন পর্ষদ।

প্রসঙ্গত, দুর্গাপুর পুররসভা ফাঁকা পড়ে থাকা জায়গাটির সংলগ্ন এলাকার রাস্তার উল্টোদিকে গড়ে উঠেছে দুর্গাপুর সার্কিট হাউস, মহকুমাশাসকের বাসভবন সহ আরও বেশ কয়েকটি সরকারি দফতর। ফলে ওই জায়গাটিকে সাজিয়ে তোলার গুরুত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছিল। বিশেষ করে দুর্গাপুর সার্কিট হাউসে যখন থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আসা যাওয়া শুরু করেছেন, তখন থেকে জায়গাটিকে সাজিয়ে তোলার জন্য এডিডিএর টনক নড়ে। তারপরে ওই জায়গায় ইকো পার্কে গড়ে তোলার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ওই জায়গাটিকে ঘিরে ফেলার কাজ শুরু করা হয়েছে, যাতে সেখানে গবাদি পশুর বিচরণ বন্ধ করা যায়। তারপর ধাপে ধাপে এলাকাটি পরিকল্পনামাফিক সেজে উঠবে বলে জানান আমাদের পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুর  ফুল্লঝোড় ২৬ ওয়ার্ড এর তৃণমূল কংগ্রেস এর সদস্যরা ।

ওনারা আমাদের আরো জানান যে আমরা  উন্নয়ন করে চলছি এবং ভবিষতেও  আমরা এইভাবেই দিদির অনুপ্রেরণায় উন্নয়ন করে যাবো ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)