এভাবে পাঠ করুণ হনুমান চালিসা,১০৮ দিনে কোটিপতি হয়ে যাবেন।

Rangamati Express
0


হনুমান চালিসায় একটি লাইন আছে, “যে পাঠ করে সাত বার কোই, ছোট বন্দি মহা সুখ হোই”।  এই লাইনটি পড়ে একজন বজরং বালির শক্তি অনুভব করেন।  যদি এই সমগ্র চালিসা যথাযথভাবে পালন করা হয়, তবে অবশ্যই ভক্তদের সমস্ত দুঃখ-দারিদ্র্য দূর হয়।


সাধারনত ভাবে হনুমানজিকে কলিযুগের জীবন্ত দেবতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে।  তাকে শুধু মনে রাখা দরকার, তিনি অবিলম্বে ভক্তদের সামনে হাজির হন।  আপনিও হনুমান চালিসা পাঠ করে আপনার দুর্ভাগ্য থেকে মুক্তি পেতে পারেন।  জেনে নিন তেমনই কিছু ব্যবস্থার কথা।



1)প্রতিদিন সকালে ব্রহ্ম মুহুর্তের আগে স্নান করে মন্দিরে যান এবং হনুমানজির পূজা করুন।  তাদের লাল ফুল, দেশি ঘি প্রদীপ, লাড্ডু বা গুড়-ছোলার প্রসাদ নিবেদন করুন।  এরপর তাকে সেখানে বসিয়ে ১০৮ বার হনুমান চালিসা পাঠ করুন।  এভাবে 100 দিন একটানা করুন।  এই প্রতিকারে একজন ব্যক্তি হনুমানজির দর্শন পান।  মঙ্গলবার বা শনিবার থেকে এই আচার শুরু করতে হয়।


2) যদি কোনও ব্যক্তি আপনার উপর তন্ত্র ব্যবহার করে থাকে, বা মারান ব্যবহার করে থাকে, তবে তাও এই প্রতিকার দ্বারা ধ্বংস হয়ে যায়।  ভূত,ভ্যাম্পায়ার এবং অন্যান্য সমস্ত নেতিবাচক শক্তিও এই আচার পালনকারী ব্যক্তিকে ভয় পায়।  তিনি যখন খুশি, অন্য কাউকে ভূত-প্রেত ও বাধা-বিপত্তি থেকে মুক্ত করতে পারেন।



3) একজন ভক্ত যদি একটানা 108 দিন দিনে 100 বার হনুমান চালিসা পাঠ করেন, তাহলে তিনি কোটিপতি হয়ে যান।  এই প্রতিকার সারা জীবন মেনে চললে এমন ব্যক্তির উপর কোনও গ্রহের অশুভ প্রভাব পড়ে না।  এমনকি শনি, রাহু, কেতুর মতো গ্রহরাও তার ক্ষতি করতে পারে না।


4) যদি এই প্রতিকারটি 30 দিন ধরে করা হয়, তবে ব্যক্তিটি সবচেয়ে বড় দুরারোগ্য ব্যাধি থেকেও মুক্ত হয়ে যায়।  সে সব দিক দিয়ে মুক্ত ও সুস্থ হয়ে ওঠে।




এখানে দেওয়া তথ্য জ্যোতিষশাস্ত্রের উপর ভিত্তি করে এবং শুধুমাত্র তথ্যের জন্য দেওয়া হচ্ছে। আমরা এটি নিশ্চিত করি না।  কোনো প্রতিকার গ্রহণের আগে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)